চাকরির পাশাপাশি স্বল্প পুঁজিতে কি ধরনের ব্যবসা দাড় করানো যায়
চাকরির পাশাপাশি স্বল্প পুঁজিতে কি ধরনের ব্যবসা দাড় করানো যায় তা নিয়ে অনেকেই চিন্তায় থাকেন। বর্তমান সময়ে শুধু চাকরির আয়ে নির্ভর না থেকে স্বল্প পুঁজিতে একটি অতিরিক্ত আয়ের উৎস তৈরি করা সম্ভব। অনেকেই চাকরির ফাঁকে ছোট পরিসরে ব্যবসা শুরু করে সফলতা পাচ্ছেন।

পেজ সূচিপত্রঃ চাকরির পাশাপাশি স্বল্প পুঁজিতে কি ধরনের ব্যবসা দাড় করানো যায়
- চাকরির পাশাপাশি স্বল্প পুঁজিতে কি ধরনের ব্যবসা দাড় করানো যায়
-
চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায়
- ১০টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া- শুরু করুন কম খরচে
- চাকরির পাশাপাশি উদ্যোক্তা
- অনলাইনে সহজে শুরু করা যায় এমন ছোট ব্যবসা
- বাসা থেকে পরিচালনা করা যায় এমন ব্যবসার ধারণা
- নারীদের জন্য স্বল্প পুঁজিতে ঘরে বসে ব্যবসার সুযোগ
- ঝুকিমুক্ত ব্যবসা
- স্বল্প পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করার আগে যা জানা জরুরি
- ব্যবসা শুরুতে সাধারণ ভুল এবং তা এড়ানোর উপায়
- নিজের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা ব্যবহার করে কীভাবে আয় করবেন
- লেখকের মন্তব্যঃ চাকরির পাশাপাশি স্বল্প পুঁজিতে কি ধরনের ব্যবসা দাড় করানো যায়
চাকরির পাশাপাশি স্বল্প পুঁজিতে কি ধরনের ব্যবসা দাড় করানো যায়
- অনলাইন প্রোডাক্ট রিসেলিং ব্যবসাঃ কম দামে পণ্য কিনে (যেমন: কসমেটিক্স, পোশাক বা হ্যান্ডক্রাফট) অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করা যায়। ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম বা অনলাইন মার্কেটপ্লেস ব্যবহার করে সহজেই শুরু করা যায় ছোট্ট একটি ব্যবসা।
- কন্টেন্ট রাইটিং বা ফ্রিল্যান্সিংঃ আপনার যদি লেখার দক্ষতা থাকে, তাহলে ঘরে বসেই কন্টেন্ট রাইটিং, কপিরাইটিং বা ডাটা এন্ট্রির কাজ করে ইনকাম করতে পারেন। সময় নির্ধারণ করে যেহেতু এসব কাজ করা লাগে না তাই চাকরির সঙ্গে ব্যালেন্স রাখা যায়।
- হ্যান্ডমেড পণ্য তৈরি ও বিক্রিঃ হাতে তৈরি পণ্য যেমন – মোমবাতি, জুয়েলারি, ক্রোশিয়া বা সেলাই করা আইটেম তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন। এগুলোতে অল্প পুঁজি লাগে এবং বাসা থেকেই শুরু করা যায়।
- টিউশনি বা অনলাইন কোচিংঃ আপনার যদি কোনো বিষয়ে ভালো দক্ষতা থাকে (যেমন: ইংরেজি, গণিত, কম্পিউটার ইত্যাদি) তাহলে বাসা থেকে বা অনলাইনে কোচিং চালু করতে পারেন। এটি খুব লাভজনক ও নির্ভরযোগ্য ইনকামের উৎস হতে পারে।
- ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিসঃ বর্তমানে ফেসবুক পেজ ম্যানেজমেন্ট, বুস্টিং, অথবা গুগল SEO সেবা দিয়ে অনেকেই আয় করছেন। কম খরচে অনলাইন কোর্স করে শিখে এই ব্যবসা শুরু করা যায়।
- ফাস্ট ফুড বা হোমমেড খাবারের ব্যবসাঃ আপনি যদি রান্না করতে পছন্দ করেন, তাহলে হোমমেড খাবার বা স্ন্যাকস বিক্রি করতে পারেন। অফিস, স্কুল বা আশেপাশে হোম ডেলিভারি দিয়ে এই ব্যবসা সহজেই চালানো যায়। কম খরচে শুরু করে ভালো আয় করা সম্ভব।
- অনলাইন প্রিন্ট অন ডিমান্ড (T-shirt বা মগ ডিজাইন) ঃ আপনি ক্রিয়েটিভ হলে নিজেই ডিজাইন করে Tshirt, মগ, ব্যাগে প্রিন্ট করে বিক্রি করতে পারেন। এখন অনেক প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড সাইট আছে যেখানে আপনি পণ্য ছাড়া শুধু ডিজাইন দিয়েই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
- ফেসবুক পেজ বা ইউটিউব কনটেন্ট তৈরিঃ যারা ভিডিও বানাতে পছন্দ করেন, তারা ইউটিউব বা ফেসবুক পেজে কনটেন্ট তৈরি করে আয় করতে পারেন। টপিক হতে পারে রান্না, শিক্ষা, টেক টিপস বা লাইফস্টাইল। ধৈর্য ও নিয়মিত কাজ থাকলে ভবিষ্যতে বড় আয় সম্ভব।
- মোবাইল ফটোগ্রাফি ও প্রিন্ট সার্ভিসঃ আপনার যদি ভালো মোবাইল ক্যামেরা থাকে, তাহলে ছবি তুলে সেগুলো প্রিন্ট করে বিক্রি করতে পারেন। অনেকে কাস্টম ছবি, পার্সোনালাইজড গিফটের জন্য লোকাল ফটোগ্রাফার খোঁজেন। আপনি সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেন।
- কম খরচে গ্রাফিক ডিজাইন সার্ভিসঃ গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ শিখে লোগো, ব্যানার, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ডিজাইন করে ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারেন। অল্প খরচে কোর্স করে শিখে, ঘরে বসেই এ কাজ শুরু করা যায়।
- পুরাতন পণ্য কেনা-বেচা (Used Product Reselling) ঃ কম মূল্যে পুরাতন ফোন, ল্যাপটপ বা আসবাবপত্র কিনে তা পরিষ্কার করে বা কিছু উন্নত করে অনলাইনে বিক্রি করা যায়। এই ব্যবসায় লাভের সম্ভাবনা বেশি এবং পুঁজি কম লাগে।
চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায়
চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে চান। চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয় করা এখন অনেকেরই প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ শুধু বেতন আর পারিশ্রমিক দিয়ে জীবনের সব খরচ মেটানো কঠিন হয়ে পড়েছে। কিন্তু চিন্তার কোনো কারণ নেই, একটু পরিকল্পনা ও সময় দিলে ছোট ছোট উদ্যোগেও ভালো আয় করা সম্ভব। আপনি চাইলে ফাঁকা সময়কে কাজে লাগিয়ে যেকোনো একটি পথ বেছে নিতে পারেন। যেমনঃ
- ছোটখাটো কাজ যেমন অনলাইন সার্ভে, ডাটা এন্ট্রি বা ফ্রিল্যান্স লেখালেখি, যা খুব বেশি সময় নেয় না।
- বাসা থেকেই অনলাইনে পড়ানো বা কোচিং দিয়ে শিক্ষার্থীদের সাহায্য করা।
- নিজের কোনো হবি বা দক্ষতা থেকে তৈরি পণ্য বা সেবা বিক্রি করা।
- সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে সহজে ইনকাম করা।
সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হলো, এইগুলোতে খুব বেশি পুঁজি লাগেনা এবং আপনি নিজেই সময়ের নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন। তাই একটু চেষ্টা করলেই চাকরির পাশাপাশি নিজের জন্য আরেকটি আয়ের রাস্তা তৈরি করা যায়।
১০টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া- শুরু করুন কম খরচে
ফেসবুক পেজ
আজকের ডিজিটাল যুগে ব্যবসা হোক কিংবা ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড ফেসবুক পেজ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। খুব সহজেই ফেসবুক পেজ খুলে আপনি আপনার পণ্য, সেবা কিংবা কনটেন্ট হাজার হাজার মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন, তাও একদম বিনামূল্যে। বিশেষ করে যারা ছোট ব্যবসা বা হোম বিজনেস চালাচ্ছেন, তাদের জন্য এটি হতে পারে বিক্রির সহজ এবং কার্যকর উপায়।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে দিনে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করার সেরা অ্যাপ
আপনি চাইলে পেজে প্রোডাক্ট আপলোড করে, ইনবক্সে অর্ডার নিতে পারেন এবং কাস্টমারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগও করতে পারেন। পেজে নিয়মিত পোস্ট, লাইভ এবং রিভিউ আপডেট রাখলে বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে এবং বিক্রিও সহজ হয়। তাই যারা কম পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করতে চান, তাদের জন্য ফেসবুক পেজ হতে পারে প্রথম ও সবচেয়ে কার্যকর ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম।
ফটোগ্রাফি করা
এখন এই ডিজিটাল যুগে ছেলেমেয়েদের স্বপ্ন হলো ফটোগ্রাফি। ফটোগ্রাফি এখন আর শুধু শখের বিষয় নয়, বরং অনেকের জন্য আয় করার চমৎকার একটি মাধ্যম হয়ে উঠেছে। ভালো ক্যামেরা বা স্মার্টফোন থাকলেই আপনি ফটোগ্রাফি শুরু করতে পারেন। জন্মদিন, ওয়েডিং, ছোট ইভেন্ট কিংবা প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফির চাহিদা এখন অনেক বেশি।
আপনি চাইলে ঘরে বসেই ক্লায়েন্টের প্রোডাক্টের ছবি তুলে দিতে পারেন, আবার লোকাল ইভেন্ট কভার করেও ভালো আয় করা সম্ভব। ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে নিজের কাজের পোর্টফোলিও তৈরি করে সহজেই নতুন ক্লায়েন্ট পাওয়া যায়। সৃজনশীলতা আর ধৈর্য থাকলে ফটোগ্রাফি দিয়ে আয় করা হতে পারে আপনার জন্য একটি লাভজনক পেশা।
ইন্টেরিয়র ব্যবসা
লেখালেখি করে ইনকাম
কল সেন্টার
কল সেন্টার এমন একটি জায়গা যেখানে বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে ফোন কলের মাধ্যমে গ্রাহকদের সেবা, তথ্য বা পণ্য বিক্রির কাজ করা হয়। এই খাতে কাজের সুযোগ দিন দিন বাড়ছে, কারণ অনেক কোম্পানি এখন গ্রাহক সেবা উন্নত করতে আলাদা কল সেন্টার তৈরি করছে। আপনি চাইলে নিজে চাকরি করতে পারেন কিংবা ছোট পরিসরে কল সেন্টার ব্যবসা শুরু করতেও পারেন।
এই কাজে সাধারণত ভালো যোগাযোগ দক্ষতা, ধৈর্য, আর কম্পিউটার ব্যবহারে কিছুটা অভ্যস্ততা থাকলেই চলে। বিশেষ করে যাদের ইংরেজি বা বাংলা বলায় দক্ষতা আছে, তারা সহজেই কল সেন্টারে কাজ পেতে পারেন। এটি এমন একটি পেশা, যেখানে কম অভিজ্ঞতা দিয়েও শুরু করা যায় এবং ধীরে ধীরে ভালো ইনকাম সম্ভব হয়। তাই যারা ঘরে বসে বা ছোট অফিসে কাজ করতে চান, কল সেন্টার ব্যবসা বা চাকরি হতে পারে একটি ভালো বিকল্প।
অনলাইন ব্লগ
অনলাইনে কোর্স বিক্রি করে আয়
রেস্টুরেন্টের চাকরি
ডেলিভারি ম্যান
রাইড শেয়ারিং
চাকরির পাশাপাশি উদ্যোক্তা
অনলাইনে সহজে শুরু করা যায় এমন ছোট ব্যবসা
অনলাইনে ব্যবসা করার জন্য অনেক ধরনের অপশন আছে যা কম খরচে ও সহজে শুরু করা যায়। প্রথমত, ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে খুব জনপ্রিয় একটি ব্যবসা, যেখানে আপনি আপনার দক্ষতা যেমন লেখালেখি, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট দিয়ে আয় করতে পারেন। দ্বিতীয়ত, ডিজিটাল পণ্য বিক্রি যেমন ইবুক, অনলাইন কোর্স বা ফটোশপ টেমপ্লেট তৈরি করে বিক্রি করাও লাভজনক। তৃতীয়ত, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের প্রচার-প্রসার করে আয় করা যায়।
চতুর্থত, হ্যান্ডমেড বা লোকাল প্রোডাক্টস অনলাইনে বিক্রি করা যায়, যা আজকাল খুবই জনপ্রিয়। সবশেষে, ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করেও আপনি মালামাল না রেখেই বিক্রি করে আয় করতে পারেন। এসব ব্যবসা শুরু করতে আপনাকে প্রথমে নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে, সোশ্যাল মিডিয়া বা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে নিজের পণ্য বা সার্ভিসের বিজ্ঞাপন দিতে হবে এবং নিয়মিত গ্রাহকের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে। নিয়মিত মনোযোগ ও ধৈর্য নিয়ে কাজ করলে অনলাইন ব্যবসা থেকে ভালো আয় করা সম্ভব।
বাসা থেকে পরিচালনা করা যায় এমন ব্যবসার ধারণা
নারীদের জন্য স্বল্প পুঁজিতে ঘরে বসে ব্যবসার সুযোগ
ঝুকিমুক্ত ব্যবসা
স্বল্প পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করার আগে যা জানা জরুরি
- ব্যবসা শুরুর আগে আপনি যেটা বিক্রি করতে চান বা যে সার্ভিস দিতে চান, সেটার চাহিদা আছে কিনা তা খুঁজে দেখুন। লোকাল মার্কেট বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে রিসার্চ করুন।
- কীভাবে ব্যবসা শুরু করবেন, কাকে টার্গেট করবেন, কিভাবে প্রোমোশন করবেন এই বিষয়গুলো নিয়ে একটি সিম্পল বিজনেস প্ল্যান তৈরি করে নিন।
- যেহেতু আপনি ছোট পরিসরে শুরু করছেন, তাই প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের কোয়ালিটিতে কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না। এতে কাস্টমার ফিরবে বারবার।
- সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে আপনার পণ্য বা সার্ভিস মানুষের কাছে সহজে পৌঁছাতে পারেন, একেবারে বিনামূল্যে।
- অপ্রয়োজনীয় খরচ বন্ধ করে অল্প টাকায় বেশি কাজ করার চেষ্টা করুন। প্রাথমিক পর্যায়ে কম ইনভেস্টমেন্টেই সবকিছু ম্যানেজ করুন।
- কম পুঁজিতে ব্যবসা করলে শুরুতে ইনকাম কম হতে পারে। কিন্তু ধৈর্য ধরে নিয়মিত কাজ করলে ধীরে ধীরে ব্যবসা বাড়বে।
ব্যবসা শুরুতে সাধারণ ভুল এবং তা এড়ানোর উপায়
- অনেকেই শুধু অন্যকে দেখে বা হঠাৎ ইচ্ছায় ব্যবসা শুরু করে ফেলেন, কিন্তু পরিকল্পনা না থাকলে ব্যবসা বেশিদিন টিকে না। শুরু করার আগে একটি সোজা ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করুন। পণ্য/সার্ভিস, লক্ষ্য গ্রাহক, খরচ ও লাভের হিসাব ঠিক করে নিন।
- পণ্যের চাহিদা না বুঝে ব্যবসা শুরু করলে, পরে সেটা বিক্রি না হলে ক্ষতি হতে পারে। আগে দেখে নিন আপনার এলাকায় বা অনলাইনে সেই পণ্যের কেমন চাহিদা আছে। বন্ধু বা পরিচিতজনদের মতামত নিন।
- অনেকেই শুরুতেই বড় অফিস, বেশি পণ্য বা অতিরিক্ত সাজসজ্জায় টাকা খরচ করেন, যা পুঁজির অপচয়। অপ্রয়োজনীয় খরচ বাদ দিয়ে খুব দরকারি জিনিসেই টাকা খরচ করুন। প্রথমে ছোট পরিসরে শুরু করুন।
- ভালো পণ্য বা সার্ভিস থাকলেও যদি মানুষ না জানে, তাহলে বিক্রি হবে না। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদিতে বিনামূল্যে প্রচার করুন এবং পরিচিতদের জানিয়ে দিন।
- অনেকে প্রথম মাসেই ভালো রেসপন্স না পেয়ে ভেঙে পড়েন বা ব্যবসা বন্ধ করে দেন। ধৈর্য ধরুন এবং বুঝে কাজ চালিয়ে যান। সময় দিলে ব্যবসা ধীরে ধীরে বাড়বে।
বঙ্গ টিপস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url